ক্যাটাগরি নোটিস

নোটিস

 

তানোরে শিক্ষক-কর্মচারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

[শিক্ষক সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী]

তানোর উপজেলা স্বাধীনতা শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে তানোর পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শিক্ষক-কর্মচারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব ওর ফারুক চৌধুরী। শিক্ষক সমাবেশ তানোর উপজেলার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

তানোর আব্দুল করিম সরকার ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান মিঞা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, তানোর শাখার সভাপতি ও মুন্ডুমালা পৌর মেয়র জনাব মোঃ গোলাম রাব্বানী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মুহাঃ শওকাত আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল্লাহ আল মানুষ, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি জনাব মোঃ লুৎফর হায়দার রশীদ (ময়না) থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব মীর্জা আব্দুস সালাম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জনাব আমিরুল ইসলাম সহ উপজেলা প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

শিক্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ ও একাত্তরের চেতনায় শিক্ষকদের দেশ গঠনের আহবান জানান। স্বাধীনতার মাসে শিক্ষকদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে তা শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে আদর্শ নাগরিক তৈরীতে আত্মনিয়োগ করার কথা বলেন।

শিক্ষা ও শিক্ষক গণের উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদানের কথা শিক্ষকদের স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, আগামীতে শিক্ষা ও শিক্ষক গণের উন্নয়নে আরো বেশী গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে আওয়ামী লীগ সরকার। সমাবেশে শিক্ষদের তানোর উপজেলাকে মাদক. সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও বাল্যবিবাহ মুক্ত উপজেলা গড়তে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার অনুরোধ জানান।

[শিক্ষক সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন প্রধান অতিথি মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ওমর ফারুক চৌধুরী, মঞ্চে উপবিষ্ট বিশেষ অতিথিবৃন্দ]

কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা কলেজে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজে ৪৬তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে।  ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙতে সর্বাত্মক লড়াই শুরু করেছিল বাঙালি। যার ধারাবাহিকতায় ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেয় নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

সকালের আলো ফোটার সাথে সাথে কলেজ প্রাঙ্গনে অবস্থিত শহীদ মিনারে, মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান অধ্যক্ষ মোঃ আতাউর রহমান সহ অত্র কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এর পর শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তানোর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

তানোর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থীরা ব্যান্ড বাজিয়ে ব্যান্ডের তালে তালে  মার্চপাস্ট ও জাতীয় পতাকায় সালাম প্রদর্শন করে। এরপর শিক্ষার্থীরা কুচকাওয়াজ এ অংশগ্রহণ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ও মার্চপাস্টের সালাম গ্রহণ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মুুহাঃ শওকাত আলী। আরো উপস্থিত ছিলেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সহ প্রশাসনের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ।

[উপরের ছবিতে: (বাঁ দিক থেকে) অধ্যক্ষ মোঃ আতাউর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মুহাঃ শওকাত আলী, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার। পিছনে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থীদের দেখা যাচ্ছে]

 

 

কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজে আইসিটি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা কলেজ শিক্ষার্থীদের দুই দিন ব্যাপী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। ১২ ও ১৩ মার্চ অনুষ্ঠিত দুই দিনে কলেজের ৫০ জন শিক্ষার্থী এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং’ প্রকল্পের ট্রেনিং বাসের সুসজ্জিত ভ্রাম্যমান ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামার আঃ মতিন। প্রশিক্ষণে সহায়তা করেন কলেজের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র প্রভাষক সারোয়ার জাহান। প্রশিক্ষণে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন, কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ আতাউর রহমান।

উক্ত প্রশিক্ষণে শিক্ষার্থীদের আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয় হাতে-কলমে দেখান এবং তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন।

 

কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত

আজ ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। সারা বিশ্বের মতো কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজেও আন্তর্জাতিক নারী দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। এবার নারী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিলো, ‘নারী-পুরুষ সমতায় উন্নয়নের যাত্রা/ বদলে যাবে বিশ্ব, কর্মে নতুন মাত্রা’। এ দিবস উপলক্ষ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সকালে নারী দিবসের র্যালীতে অংশগ্রহণ করে এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করে।

নারী দিবসের র্যালীতে শিক্ষার্থীরা ব্যান্ড বাজিয়ে কলেজের আশেপাশের রাস্তা প্রদক্ষিন করে এবং র্যালী শেষে কলেজ মিলনায়তনে নারী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়ে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়। নারী দিবসের আলোচনায় নারীর অধিকার ও নারী-পুরুষের সাম্যের বিষয়টি উঠে আসে।

[উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারী সংগ্রামের ইতিহাসকে স্মরণ করে জাতিসংঘ দিবসটি পালন শুরু করে। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরি বৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। সেই মিছিলে চলে সরকার লেঠেল বাহিনীর দমন-পীড়ন। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে নিউইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হলো। ক্লারা ছিলেন জার্মান রাজনীতিবিদ; জার্মান কমিউনিস্ট পার্টির স্থপতিদের একজন। এরপর ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। ১৭টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দিয়েছিলেন। এ সম্মেলনে ক্লারা প্রতি বৎসর ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয়ঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসেবে দিনটি পালিত হবে। দিবসটি পালনে এগিয়ে আসে বিভিন্ন দেশের সমাজতন্ত্রীরা। ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বেশ কয়েকটি দেশে ৮ মার্চ পালিত হতে লাগল। বাংলাদেশেও ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতার লাভের পূর্ব থেকেই এই দিবসটি পালিত হতে শুরু করে। অতঃপর ১৯৭৫ সালে খ্রিস্টাব্দে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। এরপর থেকে সারা পৃথিবী জুড়েই পালিত হচ্ছে দিনটি নারীর সমঅধিকার আদায়ের প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করার অভীপ্সা নিয়ে। সূত্র : উইকিপিডিয়া]

সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থীরা

তানোর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে, ভূমি সেবা সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থীর সাথে উপজেলা ভূমি প্রশাসনের সামগ্রিক বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করেন মাননীয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোছাঃ নিলুফা ইয়াসমিন। এ সময় তিনি ভূমি প্রশাসনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেন এবং হাতে কলমে কলেজ শিক্ষার্থীদের ভূমির নামজারি ও উক্ত কার্যালয়ের ভূমি সংক্রান্ত বিবিধ কার্যক্রম সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের বিস্তারিত জ্ঞান দান করেন।

আজ দুপুরে ঘন্টাব্যাপী ভুমি প্রশাসন সংক্রান্ত শিক্ষনীয় আলোচনায়, মাননীয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোছাঃ নিলুফা ইয়াসমিন এর সাথে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের ১৬ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এ সময় শিক্ষার্থীদের সাথে ছিলেন কলেজ অধ্যক্ষ জনাব মোঃ আতাউর রহমান, ইসলাম শিক্ষা বিভাগের প্রভাষক মোঃ রাহীম ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ মাহাবুবুল আলম।

 

একুশে বইমেলার সমাপ্তি: শ্রেষ্ঠ স্টল হিসাবে কৃষ্ণপুর মহিলা ডিগ্রী কলেজের স্টল নির্বাচিত

[উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোহাঃ শওকাত আলীর কাছ থেকে শ্রেষ্ঠ স্টলের পুরস্কার নিচ্ছেন কলেজ অধ্যক্ষ আতাউর রহমান, মঞ্চে আছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাবা মোছাঃ নিলুফা ইয়াসমিন]

তানোর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত তিন দিন ব্যাপী মহান একুশে বইমেলা সমাপ্ত হয়েছে। একুশে বইমেলায় শ্রেষ্ঠ স্টল হিসাবে নির্বাচিত হয়েছে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের স্টল এবং অত্র কলেজের অধ্যক্ষ জনাব মোঃ আতাউর রহমান পাঠক কর্ণারের বইপড়া প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ পাঠক হিসাবে নির্বাচিত হন। তিন দিন আগে তানোর-গোদাগাড়ী আসনের মাননীয় এমপি জনাব ওমর ফারুক চৌধুরী একুশে বইমেলার উদ্ভোধন করেন।

একুশে বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোহাঃ শওকাত আলী, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাবা নিলুফা ইয়াসমিন। সভায় সভাপতিত্ব করেন তানোর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান জনাব আঃ রহিম। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সহ উপজেলার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বই পড়া ও ভাষার সঠিক ব্যবহারের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন এবং শিক্ষা-সংস্কৃতিতে বলিয়ান হয়ে তানোর উপজেলাকে আদর্শ উপজেলায় রুপান্তরের কথা বলেন। সভার বিশেষ অতিথি সহকারী কমিশনার (ভূমি) তার বক্তব্যে একুশের অনুষ্ঠান ও বইমেলা আয়োজনে সকলের সহযোগিতার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

একুশে বইমেলায় উপজেলা প্রশাসন ও পাঠকগণের বিচারে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা ডিগ্রী কলেজের স্টলকে শ্রেষ্ঠ বলে নির্বাচন করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোহাঃ শওকাত আলী কলেজ অধ্যক্ষ আতা্উর রহমানের হাতে শ্রেষ্ঠ স্টলের পুরস্কার তুলে দেন এবং নিজের শ্রেষ্ঠ পাঠকের পুরস্কার নেন কলেজ অধ্যক্ষ। একুশে বইমেলায় কলেজ স্টলের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন জীববিদ্যা বিভাগের সিনিয়র প্রভাষক কামারুজ্জামান মাসুদ এবং ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের প্রভাষক আঃ রাহীম। সার্বিক সহযোগীতা করেছে কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

অনুষ্ঠানের শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে কৃষ্ণপুর আদর্শ মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত শ্রোতাদের স্বাধীনতার জারি গান গেয়ে শোনান। জারি গানটি লিখেছেন অত্র কলেজের দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ জালাল উদ্দিন প্রামাণিক। তবলায় ছিলেন মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রদর্শক মোঃ সাইফুল ইসলাম।

মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন-২০১৭ এর ছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন